কোম্পানিতে যারা চাকুরী করছেন তাদের জন্যঃ
৪ টি কাজ কখনো করবেন না,
১. কখনো রাগের মাথায় জব ছাড়বেন না, তাতে আল্টিমেট ক্ষতি আপনার হবে।এমন সিচুয়েশন হলে যে কোন একটা অজুহাতে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বেড় হয়ে যান, নিজেকে সময় দিন, নিজের সাথে কথা বলুন, একা থাকুন।পার্কে বা কোন নিরিবিলি জায়গায় বসে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর ভাবুন এই জবের টাকায় আপনি বা আপনার ফ্যামিলি চলে। ইভেন এই বাদাম খাওয়াও চলে।
বন্ধু-বান্ধব যতই থাকুক মাস শেষে বেতনের টাকাটা তারা আপনাকে দেবে না। আশা করি আপনার মাথা ঠান্ডা হবে।না হলে খুব তিতা সত্যি একটা কথা বলি? শূন্যস্থান পূরন হয়ে যায় দ্রুত, কারন ভাত ছিটালে কাকের অভাব নেই এই শহরে।
২. কখনো অফিসে বসে অফিসের বদনাম করবেন না, সমালোচনা করবেন না। ভাল না লাগলে জব খুজে বর্তমান জব ছেড়ে দিন। মাস গেলে এই অফিস ই কিন্তু আপনাকে বেতন দেয়। তাই নৈতিক ভাবে এই কাজগুলি আপনি করতে পারেন না।
৩. কখনো মালিকের ইগো হার্ড হয় এমন কিছু করবেন না/বলবেন না। যত বড় পোষ্ট ই আপনার হোক না কেন দিনান্তে আপনি কিন্তু কর্মচারী/কর্মকর্তা। মালিক কিন্তু মালিক ই। তা সে চায়ের দোকানের হোক বা কোন কোম্পানীর। তখন কিন্তু কোন এইচ. আর. পলিসি বা শ্রম আইন মালিক মানবে না। মানতে সে বাধ্য নয়।
৪. কখনো নিজের সামান্য সুবিধার/লাভের জন্য অন্য কলিগের পিছে লাগবেন না, ক্ষতি করবেন না। মনে রাখবেন আজ যার জন্য আপনি গর্ত খুড়ছেন, কাল তার চাইতেও বড় গর্তে আপনি পড়বেন।
লেখা ও ছবি সংগৃহীত।
৪ টি কাজ কখনো করবেন না,
১. কখনো রাগের মাথায় জব ছাড়বেন না, তাতে আল্টিমেট ক্ষতি আপনার হবে।এমন সিচুয়েশন হলে যে কোন একটা অজুহাতে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বেড় হয়ে যান, নিজেকে সময় দিন, নিজের সাথে কথা বলুন, একা থাকুন।পার্কে বা কোন নিরিবিলি জায়গায় বসে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর ভাবুন এই জবের টাকায় আপনি বা আপনার ফ্যামিলি চলে। ইভেন এই বাদাম খাওয়াও চলে।
বন্ধু-বান্ধব যতই থাকুক মাস শেষে বেতনের টাকাটা তারা আপনাকে দেবে না। আশা করি আপনার মাথা ঠান্ডা হবে।না হলে খুব তিতা সত্যি একটা কথা বলি? শূন্যস্থান পূরন হয়ে যায় দ্রুত, কারন ভাত ছিটালে কাকের অভাব নেই এই শহরে।
২. কখনো অফিসে বসে অফিসের বদনাম করবেন না, সমালোচনা করবেন না। ভাল না লাগলে জব খুজে বর্তমান জব ছেড়ে দিন। মাস গেলে এই অফিস ই কিন্তু আপনাকে বেতন দেয়। তাই নৈতিক ভাবে এই কাজগুলি আপনি করতে পারেন না।
৩. কখনো মালিকের ইগো হার্ড হয় এমন কিছু করবেন না/বলবেন না। যত বড় পোষ্ট ই আপনার হোক না কেন দিনান্তে আপনি কিন্তু কর্মচারী/কর্মকর্তা। মালিক কিন্তু মালিক ই। তা সে চায়ের দোকানের হোক বা কোন কোম্পানীর। তখন কিন্তু কোন এইচ. আর. পলিসি বা শ্রম আইন মালিক মানবে না। মানতে সে বাধ্য নয়।
৪. কখনো নিজের সামান্য সুবিধার/লাভের জন্য অন্য কলিগের পিছে লাগবেন না, ক্ষতি করবেন না। মনে রাখবেন আজ যার জন্য আপনি গর্ত খুড়ছেন, কাল তার চাইতেও বড় গর্তে আপনি পড়বেন।
লেখা ও ছবি সংগৃহীত।
কোম্পানিতে যারা চাকুরী করছেন তাদের জন্যঃ
৪ টি কাজ কখনো করবেন না,
১. কখনো রাগের মাথায় জব ছাড়বেন না, তাতে আল্টিমেট ক্ষতি আপনার হবে।এমন সিচুয়েশন হলে যে কোন একটা অজুহাতে অফিস থেকে ছুটি নিয়ে বেড় হয়ে যান, নিজেকে সময় দিন, নিজের সাথে কথা বলুন, একা থাকুন।পার্কে বা কোন নিরিবিলি জায়গায় বসে বাদাম বা ঝালমুড়ি খান। আর ভাবুন এই জবের টাকায় আপনি বা আপনার ফ্যামিলি চলে। ইভেন এই বাদাম খাওয়াও চলে।
বন্ধু-বান্ধব যতই থাকুক মাস শেষে বেতনের টাকাটা তারা আপনাকে দেবে না। আশা করি আপনার মাথা ঠান্ডা হবে।না হলে খুব তিতা সত্যি একটা কথা বলি? শূন্যস্থান পূরন হয়ে যায় দ্রুত, কারন ভাত ছিটালে কাকের অভাব নেই এই শহরে।
২. কখনো অফিসে বসে অফিসের বদনাম করবেন না, সমালোচনা করবেন না। ভাল না লাগলে জব খুজে বর্তমান জব ছেড়ে দিন। মাস গেলে এই অফিস ই কিন্তু আপনাকে বেতন দেয়। তাই নৈতিক ভাবে এই কাজগুলি আপনি করতে পারেন না।
৩. কখনো মালিকের ইগো হার্ড হয় এমন কিছু করবেন না/বলবেন না। যত বড় পোষ্ট ই আপনার হোক না কেন দিনান্তে আপনি কিন্তু কর্মচারী/কর্মকর্তা। মালিক কিন্তু মালিক ই। তা সে চায়ের দোকানের হোক বা কোন কোম্পানীর। তখন কিন্তু কোন এইচ. আর. পলিসি বা শ্রম আইন মালিক মানবে না। মানতে সে বাধ্য নয়।
৪. কখনো নিজের সামান্য সুবিধার/লাভের জন্য অন্য কলিগের পিছে লাগবেন না, ক্ষতি করবেন না। মনে রাখবেন আজ যার জন্য আপনি গর্ত খুড়ছেন, কাল তার চাইতেও বড় গর্তে আপনি পড়বেন।
লেখা ও ছবি সংগৃহীত।
·16 Views
·0 Reviews