❝ কিয়ামতের দিন ❞
পোস্টটা পড়তে পড়তে কখন যে চোখের কোণে পানি চলে আসবে বুঝতেই পারবেন না।
✍️কিয়ামতের দিন রাসূল (সাঃ) থাকবেন সবচেয়ে ব্যস্ত।
পুলসিরাত, মিযানের পাল্লা, হাউজে কাউসার একসাথে ছোটাছুটি করতে থাকবেন, ইয়া উম্মাতি! ইয়া উম্মাতি! ইয়া উম্মাতি, বলে।
জিব্রাইল (আঃ) ওনাকে তুলবেন (রাসূল সাঃ) কবর থেকে। রাসূল (সাঃ) জিজ্ঞেস করবেন,'কি ব্যাপার জিব্রাইল!
আমার উম্মত কি উঠেছে'?
ওই দিকে মূসা কালিমুল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরশের খুটি ধরে আছেন আর বলছেন,ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!
সেদিন ইমামুল আম্বিয়ার মুখে থাকবে 'উম্মাতি!উম্মাতি! আর সেদিন তার পায়ে থাকবে দৌড় আর মুখে আওয়াজ। রাসূল (সাঃ) খুব অশান্ত ছোটাছুটি করছেন।
হঠাৎ তার মনে পড়বে, আমার উম্মত ক্লান্ত, পিপাসার্ত নয়তো! ছুটে যান হাউসে কাউসারে। হ্যাঁ! এই তো পিপাসার্ত উম্মত।
নিজের হাতে হাউজে কাউসার থেকে পানি পান করাবেন আর বলবেন পান করো। আর কখনো তৃষ্ণার্ত হবে না।
হঠাৎ মনে হবে মিযানের সামনে দাড়ানো উম্মতের কথা। ছুটে যাবেন সেখানে। দেখবেন উম্মতের বাম পাল্লা ভারী হয়ে যাচ্ছে। পেরেশান তিনি,হয়রান!!
অতঃপর দৌড়ে যাবেন দূরুদের পিটারার সামনে। যেখানে তার জন্য পড়া দুরুদ উম্মতের নামসহ একটা বাক্সের মধ্যে জমা আছে।
সেখান থেকে দূরুদ নিয়ে ডান পাল্লায় দিতে থাকবেন যতক্ষন না বাম পাল্লার চেয়ে ভারি হয়ে যায়।
মাক্কামে মাহমুদের পাশে রাসূল (সাঃ) এর জন্য আসন পাতা থাকবে।
আল্লাহ বলবেন,হে নবী বসুন! তিনি উত্তরে বলবেন, না বসবো না!
আল্লাহ বলবেন,' জান্নাতে যান'!
নবী (সাঃ) বলবেন- 'না,যাব না'!
আল্লাহ বলবেন-'জান্নাতের পোশাক পড়ুন'!
নবী (সাঃ) বলবেন- 'না,পড়বো না'!
আল্লাহ বলবেন- 'বোরাকে উঠুন'!
নবী (সাঃ) বলবেন-'না, উঠবো না'! আমি চলে গেলে উম্মতের কি হবে?
একবার ভেবে দেখুন, কিয়ামতের দিন মানুষ তার ভাই থেকে,সন্তান থেকে, পিতা-মাতা থেকে পালিয়ে বেড়াবে। কিয়ামতের দিন এক রাসূল ছাড়া কেউ কাউকে চিনবে না।
নিজেকে প্রশ্নঃ করুন রাসূলের রেখে যাওয়া আদর্শ, সুন্নত এবং তার দেখানো পথে কি আমরা চলি?
আমরা কি ওনার সুপারিশ পাওয়ার যোগ্য হতে পেরেছি?
অতএব আমাদের উচিত,নবীর সুন্নত ও আদর্শ অনুযায়ী জীবন তৈরি করা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক, আমিন।
পোস্টটা পড়তে পড়তে কখন যে চোখের কোণে পানি চলে আসবে বুঝতেই পারবেন না।
✍️কিয়ামতের দিন রাসূল (সাঃ) থাকবেন সবচেয়ে ব্যস্ত।
পুলসিরাত, মিযানের পাল্লা, হাউজে কাউসার একসাথে ছোটাছুটি করতে থাকবেন, ইয়া উম্মাতি! ইয়া উম্মাতি! ইয়া উম্মাতি, বলে।
জিব্রাইল (আঃ) ওনাকে তুলবেন (রাসূল সাঃ) কবর থেকে। রাসূল (সাঃ) জিজ্ঞেস করবেন,'কি ব্যাপার জিব্রাইল!
আমার উম্মত কি উঠেছে'?
ওই দিকে মূসা কালিমুল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরশের খুটি ধরে আছেন আর বলছেন,ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!
সেদিন ইমামুল আম্বিয়ার মুখে থাকবে 'উম্মাতি!উম্মাতি! আর সেদিন তার পায়ে থাকবে দৌড় আর মুখে আওয়াজ। রাসূল (সাঃ) খুব অশান্ত ছোটাছুটি করছেন।
হঠাৎ তার মনে পড়বে, আমার উম্মত ক্লান্ত, পিপাসার্ত নয়তো! ছুটে যান হাউসে কাউসারে। হ্যাঁ! এই তো পিপাসার্ত উম্মত।
নিজের হাতে হাউজে কাউসার থেকে পানি পান করাবেন আর বলবেন পান করো। আর কখনো তৃষ্ণার্ত হবে না।
হঠাৎ মনে হবে মিযানের সামনে দাড়ানো উম্মতের কথা। ছুটে যাবেন সেখানে। দেখবেন উম্মতের বাম পাল্লা ভারী হয়ে যাচ্ছে। পেরেশান তিনি,হয়রান!!
অতঃপর দৌড়ে যাবেন দূরুদের পিটারার সামনে। যেখানে তার জন্য পড়া দুরুদ উম্মতের নামসহ একটা বাক্সের মধ্যে জমা আছে।
সেখান থেকে দূরুদ নিয়ে ডান পাল্লায় দিতে থাকবেন যতক্ষন না বাম পাল্লার চেয়ে ভারি হয়ে যায়।
মাক্কামে মাহমুদের পাশে রাসূল (সাঃ) এর জন্য আসন পাতা থাকবে।
আল্লাহ বলবেন,হে নবী বসুন! তিনি উত্তরে বলবেন, না বসবো না!
আল্লাহ বলবেন,' জান্নাতে যান'!
নবী (সাঃ) বলবেন- 'না,যাব না'!
আল্লাহ বলবেন-'জান্নাতের পোশাক পড়ুন'!
নবী (সাঃ) বলবেন- 'না,পড়বো না'!
আল্লাহ বলবেন- 'বোরাকে উঠুন'!
নবী (সাঃ) বলবেন-'না, উঠবো না'! আমি চলে গেলে উম্মতের কি হবে?
একবার ভেবে দেখুন, কিয়ামতের দিন মানুষ তার ভাই থেকে,সন্তান থেকে, পিতা-মাতা থেকে পালিয়ে বেড়াবে। কিয়ামতের দিন এক রাসূল ছাড়া কেউ কাউকে চিনবে না।
নিজেকে প্রশ্নঃ করুন রাসূলের রেখে যাওয়া আদর্শ, সুন্নত এবং তার দেখানো পথে কি আমরা চলি?
আমরা কি ওনার সুপারিশ পাওয়ার যোগ্য হতে পেরেছি?
অতএব আমাদের উচিত,নবীর সুন্নত ও আদর্শ অনুযায়ী জীবন তৈরি করা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক, আমিন।
❝ কিয়ামতের দিন ❞
পোস্টটা পড়তে পড়তে কখন যে চোখের কোণে পানি চলে আসবে বুঝতেই পারবেন না।
✍️কিয়ামতের দিন রাসূল (সাঃ) থাকবেন সবচেয়ে ব্যস্ত।
পুলসিরাত, মিযানের পাল্লা, হাউজে কাউসার একসাথে ছোটাছুটি করতে থাকবেন, ইয়া উম্মাতি! ইয়া উম্মাতি! ইয়া উম্মাতি, বলে।
জিব্রাইল (আঃ) ওনাকে তুলবেন (রাসূল সাঃ) কবর থেকে। রাসূল (সাঃ) জিজ্ঞেস করবেন,'কি ব্যাপার জিব্রাইল!
আমার উম্মত কি উঠেছে'?
ওই দিকে মূসা কালিমুল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরশের খুটি ধরে আছেন আর বলছেন,ইয়া নাফসি! ইয়া নাফসি!
সেদিন ইমামুল আম্বিয়ার মুখে থাকবে 'উম্মাতি!উম্মাতি! আর সেদিন তার পায়ে থাকবে দৌড় আর মুখে আওয়াজ। রাসূল (সাঃ) খুব অশান্ত ছোটাছুটি করছেন।
হঠাৎ তার মনে পড়বে, আমার উম্মত ক্লান্ত, পিপাসার্ত নয়তো! ছুটে যান হাউসে কাউসারে। হ্যাঁ! এই তো পিপাসার্ত উম্মত।
নিজের হাতে হাউজে কাউসার থেকে পানি পান করাবেন আর বলবেন পান করো। আর কখনো তৃষ্ণার্ত হবে না।
হঠাৎ মনে হবে মিযানের সামনে দাড়ানো উম্মতের কথা। ছুটে যাবেন সেখানে। দেখবেন উম্মতের বাম পাল্লা ভারী হয়ে যাচ্ছে। পেরেশান তিনি,হয়রান!!
অতঃপর দৌড়ে যাবেন দূরুদের পিটারার সামনে। যেখানে তার জন্য পড়া দুরুদ উম্মতের নামসহ একটা বাক্সের মধ্যে জমা আছে।
সেখান থেকে দূরুদ নিয়ে ডান পাল্লায় দিতে থাকবেন যতক্ষন না বাম পাল্লার চেয়ে ভারি হয়ে যায়।
মাক্কামে মাহমুদের পাশে রাসূল (সাঃ) এর জন্য আসন পাতা থাকবে।
আল্লাহ বলবেন,হে নবী বসুন! তিনি উত্তরে বলবেন, না বসবো না!
আল্লাহ বলবেন,' জান্নাতে যান'!
নবী (সাঃ) বলবেন- 'না,যাব না'!
আল্লাহ বলবেন-'জান্নাতের পোশাক পড়ুন'!
নবী (সাঃ) বলবেন- 'না,পড়বো না'!
আল্লাহ বলবেন- 'বোরাকে উঠুন'!
নবী (সাঃ) বলবেন-'না, উঠবো না'! আমি চলে গেলে উম্মতের কি হবে?
একবার ভেবে দেখুন, কিয়ামতের দিন মানুষ তার ভাই থেকে,সন্তান থেকে, পিতা-মাতা থেকে পালিয়ে বেড়াবে। কিয়ামতের দিন এক রাসূল ছাড়া কেউ কাউকে চিনবে না।
নিজেকে প্রশ্নঃ করুন রাসূলের রেখে যাওয়া আদর্শ, সুন্নত এবং তার দেখানো পথে কি আমরা চলি?
আমরা কি ওনার সুপারিশ পাওয়ার যোগ্য হতে পেরেছি?
অতএব আমাদের উচিত,নবীর সুন্নত ও আদর্শ অনুযায়ী জীবন তৈরি করা। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক, আমিন।
·68 ভিউ
·0 রিভিউ