·436 Views
·0 önizleme
Rehber
Yeni insanlarla keşfedin, yeni bağlantılar oluşturmak ve yeni arkadaşlar edinmek
-
-
একদিন খোকা তার বন্ধু টোকাইকে নিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলতে গেলো। খেলার মাঠে পৌঁছে খোকা খুবই উত্তেজিত হয়ে বললো, "টোকাই, আজ কিন্তু তোকে হারাবই!"
টোকাই মুচকি হেসে বললো, "আচ্ছা দেখি, ব্যাডমিন্টন না হয় ভালোই খেলি!"
খেলা শুরু হলো, কিন্তু খেলার কিছুক্ষণের মধ্যেই খোকা হঠাৎ বললো, "আরে ধুর! র্যাকেটের পাখনাগুলো ভেঙে গেছে!"
টোকাই অবাক হয়ে বললো, "খোকা, র্যাকেটের আবার পাখনা আসে কই থেকে?"
খোকা গম্ভীরভাবে বললো, "আরে বোকা, ব্যাডমিন্টন র্যাকেটের পাখনা ভাঙলে বল কেন উড়ে যাবে না! পাখনা লাগিয়ে ওড়ে!"
টোকাই হেসে লুটোপুটি খেয়ে বললো, "আরে খোকা, ব্যাডমিন্টনের বলেরই তো পাখনা থাকে, র্যাকেটের না! আর এজন্যই বলটা উড়ে উড়ে যায়!"
তখন খোকা লজ্জায় লাল হয়ে বললো, "ওহ্, বুঝলাম! এজন্যই তো গতকাল পাখির বাসা থেকে পাখির পালক এনে র্যাকেটে লাগাতে গিয়েছিলাম!"
এই শুনে টোকাই আবার হাসতে হাসতে বললো, "খোকা, তুই আসলেই একেবারে 'ব্যাটমেন'!"একদিন খোকা তার বন্ধু টোকাইকে নিয়ে ব্যাডমিন্টন খেলতে গেলো। খেলার মাঠে পৌঁছে খোকা খুবই উত্তেজিত হয়ে বললো, "টোকাই, আজ কিন্তু তোকে হারাবই!" টোকাই মুচকি হেসে বললো, "আচ্ছা দেখি, ব্যাডমিন্টন না হয় ভালোই খেলি!" খেলা শুরু হলো, কিন্তু খেলার কিছুক্ষণের মধ্যেই খোকা হঠাৎ বললো, "আরে ধুর! র্যাকেটের পাখনাগুলো ভেঙে গেছে!" টোকাই অবাক হয়ে বললো, "খোকা, র্যাকেটের আবার পাখনা আসে কই থেকে?" খোকা গম্ভীরভাবে বললো, "আরে বোকা, ব্যাডমিন্টন র্যাকেটের পাখনা ভাঙলে বল কেন উড়ে যাবে না! পাখনা লাগিয়ে ওড়ে!" টোকাই হেসে লুটোপুটি খেয়ে বললো, "আরে খোকা, ব্যাডমিন্টনের বলেরই তো পাখনা থাকে, র্যাকেটের না! আর এজন্যই বলটা উড়ে উড়ে যায়!" তখন খোকা লজ্জায় লাল হয়ে বললো, "ওহ্, বুঝলাম! এজন্যই তো গতকাল পাখির বাসা থেকে পাখির পালক এনে র্যাকেটে লাগাতে গিয়েছিলাম!" এই শুনে টোকাই আবার হাসতে হাসতে বললো, "খোকা, তুই আসলেই একেবারে 'ব্যাটমেন'!"·149 Views ·0 önizleme -
জীবনে একটি নতুন অভিজ্ঞতা হল। যা অন্যের মূখে শুনেছি কিন্তু এভাবে বাস্তবতা কখনও নিজের চোখে দেখিনি।
গতকাল একটা হোটেলে আমাদের সাংগঠনিক মিটিং ছিলো। আমরা হোটেলের এক সাইডে একটা বেজমেন্ট নিয়েছিলাম। পুরো হোটেলে ছোট ছোট রুম করা। সেখানে দেয়া আছে দুই সিটের উঁচু উঁচু চেয়ার সামনে একটি ছোট্ট ডাইনিং টেবিল।
কপোত কপোতীরা জোড়ায় জোড়ায় আসছে আর দুইটি চেয়ার একটি টেবিল দখল করে বসছে। চেয়ারের পিছন থেকে দেখলে কাউকেই খুঁজে পাবেন না। কিছু সময়ের জন্য তারা এখানে আসে হালকা বা ভারী কিছু খায় আর যতক্ষন সেখানে থাকে ততক্ষন একজন আর একজনের শরীরের সাথে মিলেমিশে জড়িয়ে থাকে। এরা সকলেই স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী। সকলেই সবালাক-সাবালিকা।
বাবা-মা জানে তারা স্কুল কলেজে ক্লাশ করছে কিন্তু কোথায় যে কোন ক্লাশ করছে সেটা তো আর বাবা-মা জানে না। বাবা-মা শুধু এতটুকুই জানেন মেয়ে সাবালিকা হয়েছে কিন্তু প্রতিষ্ঠিত পাত্র ছাড়া বিবাহ দেয়া যাবে না। প্রতিষ্ঠিত নাহলে মেয়েকে ভরণ পোষন দিতে পারবে না।? তবে একজন সাবালক সাবালিকা ছেলে- মেয়ের যেটা খাদ্য চাহিদা সেটা ঠিকই কোন না কোন ভাবে পূরণ করে নিচ্ছে।
এই ছেলে-মেয়ে গুলো যা করছে সমস্ত দায়ভার পিতা-মাতার উপর বর্তাবে।
=======++++++++=========
এ ব্যাপারে ডাঃ ফারহানা জামান এর ওয়াল থেকে নিচের লিখাটি শেয়ার করলাম-
সাধারণত ছেলেরা সেক্সুয়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই। মেয়েরা ১৫ এর আগেই।
সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।
গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।
যে ছেলেটা সেক্সুয়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর। এই ১৫ বছর সে কি করবে?
পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না? দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে? কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?
এই দেশে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ না। কিন্তু মদ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে hoy!
একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব, পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?
আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে? অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।
আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?
আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা মেয়ে বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হও তার পর বিয়ে কর!
কুরআন বলে আগে বিয়ে করো, গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্র!🌸 -(সূরা নূর)❤️ অর্থাৎ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।
"বউ কে খাওয়াবি কি? "
এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা। বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?
বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে । নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে ..... এখন ভাবুন, বিয়ে অর্ধেক দ্বীন কেন!
তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতামত থাকতে পারে যা গুরুত্বপূর্ণ 😊 আপনাদের সবার মতামত জানাবেন অবশ্যই।
আর পোস্টটা যদি আপনার ভাল লাগে বা সমাজের জন্য উপকারী মনে হয়, তাহলে দয়া করে আপনার টাইম লাইনে শেয়ার করে মেসেজটা সকলের নিকট পৌঁছে দিন।জীবনে একটি নতুন অভিজ্ঞতা হল। যা অন্যের মূখে শুনেছি কিন্তু এভাবে বাস্তবতা কখনও নিজের চোখে দেখিনি। গতকাল একটা হোটেলে আমাদের সাংগঠনিক মিটিং ছিলো। আমরা হোটেলের এক সাইডে একটা বেজমেন্ট নিয়েছিলাম। পুরো হোটেলে ছোট ছোট রুম করা। সেখানে দেয়া আছে দুই সিটের উঁচু উঁচু চেয়ার সামনে একটি ছোট্ট ডাইনিং টেবিল। কপোত কপোতীরা জোড়ায় জোড়ায় আসছে আর দুইটি চেয়ার একটি টেবিল দখল করে বসছে। চেয়ারের পিছন থেকে দেখলে কাউকেই খুঁজে পাবেন না। কিছু সময়ের জন্য তারা এখানে আসে হালকা বা ভারী কিছু খায় আর যতক্ষন সেখানে থাকে ততক্ষন একজন আর একজনের শরীরের সাথে মিলেমিশে জড়িয়ে থাকে। এরা সকলেই স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী। সকলেই সবালাক-সাবালিকা। বাবা-মা জানে তারা স্কুল কলেজে ক্লাশ করছে কিন্তু কোথায় যে কোন ক্লাশ করছে সেটা তো আর বাবা-মা জানে না। বাবা-মা শুধু এতটুকুই জানেন মেয়ে সাবালিকা হয়েছে কিন্তু প্রতিষ্ঠিত পাত্র ছাড়া বিবাহ দেয়া যাবে না। প্রতিষ্ঠিত নাহলে মেয়েকে ভরণ পোষন দিতে পারবে না।? তবে একজন সাবালক সাবালিকা ছেলে- মেয়ের যেটা খাদ্য চাহিদা সেটা ঠিকই কোন না কোন ভাবে পূরণ করে নিচ্ছে। এই ছেলে-মেয়ে গুলো যা করছে সমস্ত দায়ভার পিতা-মাতার উপর বর্তাবে। =======++++++++========= এ ব্যাপারে ডাঃ ফারহানা জামান এর ওয়াল থেকে নিচের লিখাটি শেয়ার করলাম- সাধারণত ছেলেরা সেক্সুয়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই। মেয়েরা ১৫ এর আগেই। সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর। গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর। যে ছেলেটা সেক্সুয়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর। এই ১৫ বছর সে কি করবে? পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না? দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে? কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস? এই দেশে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ না। কিন্তু মদ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে hoy! একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব, পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ? আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে? অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না। আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ? আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা মেয়ে বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হও তার পর বিয়ে কর! কুরআন বলে আগে বিয়ে করো, গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্র!🌸 -(সূরা নূর)❤️ অর্থাৎ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও। "বউ কে খাওয়াবি কি? " এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা। বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা? বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে । নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে ..... এখন ভাবুন, বিয়ে অর্ধেক দ্বীন কেন! তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতামত থাকতে পারে যা গুরুত্বপূর্ণ 😊 আপনাদের সবার মতামত জানাবেন অবশ্যই। আর পোস্টটা যদি আপনার ভাল লাগে বা সমাজের জন্য উপকারী মনে হয়, তাহলে দয়া করে আপনার টাইম লাইনে শেয়ার করে মেসেজটা সকলের নিকট পৌঁছে দিন।·128 Views ·0 önizleme -
☝️☝️☝️ tags #mtytgaming#scarfall#mdmahfuztanvir·338 Views ·38 Views ·0 önizleme