• 😂😂😂
    😂😂😂
    Haha
    4
    2 Yorumlar 0 hisse senetleri 30 Views 0 önizleme
  • Sad
    Like
    Love
    7
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 37 Views 0 önizleme
  • কানাডায় চরম বিপদে ভারতীয় নিষিদ্ধ হতে পারে আর থাকতে পারবে না কানাডায় ভারতীয়রা 😃😆🤣
    কানাডায় চরম বিপদে ভারতীয় নিষিদ্ধ হতে পারে আর থাকতে পারবে না কানাডায় ভারতীয়রা 😃😆🤣
    Haha
    Like
    3
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 38 Views 0 önizleme
  • আকাশ পথ নজরদারি রাখার জন্য ৭৩০ কোটি টাকা দিয়ে দু'টি আধুনিক রাডার কিনা হয়েছে ফ্রান্স থেকে,একটি রাডার বসানো হয়েছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে,আরেকটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে রাডার বসানোর কাজ চলছে।
    এখন থেকে ভারতের বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা পাড়ি দিতে হলে কর দিতে হবে,যা আগে কখনো ভারত বাংলাদেশকে কর দিতো না, বরং তারা উল্টো আকাশ পথের কর আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যেতো,
    আকাশ পথ নজরদারি রাখার জন্য ৭৩০ কোটি টাকা দিয়ে দু'টি আধুনিক রাডার কিনা হয়েছে ফ্রান্স থেকে,একটি রাডার বসানো হয়েছে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে,আরেকটি চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে রাডার বসানোর কাজ চলছে। এখন থেকে ভারতের বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা পাড়ি দিতে হলে কর দিতে হবে,যা আগে কখনো ভারত বাংলাদেশকে কর দিতো না, বরং তারা উল্টো আকাশ পথের কর আমাদের কাছ থেকে নিয়ে যেতো,
    Like
    Love
    Wow
    8
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 39 Views 0 önizleme
  • সে বিভিন্ন রূপে ফিরে আসবে 😃😆😂
    সে বিভিন্ন রূপে ফিরে আসবে 😃😆😂
    Haha
    Like
    5
    2 Yorumlar 1 hisse senetleri 55 Views 0 önizleme
  • বুঝে খরচ করুন, সঞ্চয় করুন, ইনভেস্ট করুন 💻 সামনে খুবই খারাপ সময় আসছে!

    মুদ্রাস্ফীতি ৯% এর বেশি, অর্থাৎ এ বছর যে জিনিস ১০০ টাকা, আগামী বছর সেটা ১০৯ টাকার বেশি হবে। আয় কমছে খরচ বাড়ছে। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা আর দুর্ভিক্ষ হয়ত আসছে। অনেক বেশি ঘুরতে যাওয়া, হরহামেশাই দামি কাপড় কেনা, নিয়মিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া কমাতে হবে। অযথা যেসব খরচ না করলেও পারা যায় সেগুলো বাদ দিতে হবে।

    ইনকামকে তিন ভাগে ভাগ করতে পারেন। এক. ৫০% পরিবারের খরচ, দুই. ২০% পরিবারের বাইরের জরুরি খরচ, তিন. ৩০% সঞ্চয় এবং ব্যাংকে না রেখে ইনভেস্টমেন্ট। তিন নম্বরটা পরে ব্যাখ্যা করছি।

    অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় খরচ অনেক সমস্যায় ফেলবে আপনাকে। আর্থিক সমস্যা না হলেও অতিরিক্ত খরচের অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে মানসিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। বেশ কয়েক বছর আমার প্রতি মাসে ক্রেডিট কার্ডে ১৫-২৫ হাজার টাকা শুধু রেস্টুরেন্টের বিল এসছে। আমার সাথে যারা চলেছে তারা জানে। এটা যে কত বাজে একটা অভ্যাস আমি বুঝেছি।

    এখন আমি একটা পলিসি মেনে চলি। আমার খরচের নতুন কোন খাত তৈরি হওয়ার চান্স থাকলে সেই খরচের জন্য এক্সট্রা আরেকটা ইনকাম সোর্স তৈরির চেষ্টা করি। না পারলে ঐ খরচ এভয়েড করি। এক্সিস্টিং ইনকাম থেকে নতুন কিছুতে খরচ করা বোকামি। আমাকে অনেকে বলে গাড়ি কেনেন না কেন? একটা গাড়ি মানে মাসে লক্ষ টাকা খরচ। সেই খরচের জন্য বাড়তি এক লক্ষ টাকা ইনকামের পথ তৈরি করেই তারপর গাড়ি কেনা যৌক্তিক, নাহয় গাড়ি আর হাতি পোষা এক জিনিস।

    সঞ্চয় আর ইনভেস্টমেন্টের কথা বলছিলাম। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ব্যাংক ইন্টারেস্ট ৭%, আর মুদ্রাস্ফীতি ৯%। অর্থাৎ ব্যাংক আপনাকে যা দিবে তা জিনিসের মূল্য বৃদ্ধির চেয়েও কম। তাই ইনভেস্ট করার চেষ্টা করুন। হালাল এবং প্রফিট মুদ্রাস্ফিতির চেয়ে কয়েক % বেশিই হবে এটা নিশ্চিত। টাকা জমিয়ে রাখলে দিন শেষে কমে।

    আগামী দিন গুলোতে টিকে থাকতে হলে হিসেবি হোন, হিসেবি মানেই কৃপণতা নয়।
    বুঝে খরচ করুন, সঞ্চয় করুন, ইনভেস্ট করুন 💻 সামনে খুবই খারাপ সময় আসছে! মুদ্রাস্ফীতি ৯% এর বেশি, অর্থাৎ এ বছর যে জিনিস ১০০ টাকা, আগামী বছর সেটা ১০৯ টাকার বেশি হবে। আয় কমছে খরচ বাড়ছে। বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা আর দুর্ভিক্ষ হয়ত আসছে। অনেক বেশি ঘুরতে যাওয়া, হরহামেশাই দামি কাপড় কেনা, নিয়মিত রেস্টুরেন্টে খাওয়া কমাতে হবে। অযথা যেসব খরচ না করলেও পারা যায় সেগুলো বাদ দিতে হবে। ইনকামকে তিন ভাগে ভাগ করতে পারেন। এক. ৫০% পরিবারের খরচ, দুই. ২০% পরিবারের বাইরের জরুরি খরচ, তিন. ৩০% সঞ্চয় এবং ব্যাংকে না রেখে ইনভেস্টমেন্ট। তিন নম্বরটা পরে ব্যাখ্যা করছি। অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, অতিরিক্ত অপ্রয়োজনীয় খরচ অনেক সমস্যায় ফেলবে আপনাকে। আর্থিক সমস্যা না হলেও অতিরিক্ত খরচের অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে মানসিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। বেশ কয়েক বছর আমার প্রতি মাসে ক্রেডিট কার্ডে ১৫-২৫ হাজার টাকা শুধু রেস্টুরেন্টের বিল এসছে। আমার সাথে যারা চলেছে তারা জানে। এটা যে কত বাজে একটা অভ্যাস আমি বুঝেছি। এখন আমি একটা পলিসি মেনে চলি। আমার খরচের নতুন কোন খাত তৈরি হওয়ার চান্স থাকলে সেই খরচের জন্য এক্সট্রা আরেকটা ইনকাম সোর্স তৈরির চেষ্টা করি। না পারলে ঐ খরচ এভয়েড করি। এক্সিস্টিং ইনকাম থেকে নতুন কিছুতে খরচ করা বোকামি। আমাকে অনেকে বলে গাড়ি কেনেন না কেন? একটা গাড়ি মানে মাসে লক্ষ টাকা খরচ। সেই খরচের জন্য বাড়তি এক লক্ষ টাকা ইনকামের পথ তৈরি করেই তারপর গাড়ি কেনা যৌক্তিক, নাহয় গাড়ি আর হাতি পোষা এক জিনিস। সঞ্চয় আর ইনভেস্টমেন্টের কথা বলছিলাম। বাংলাদেশে সর্বোচ্চ ব্যাংক ইন্টারেস্ট ৭%, আর মুদ্রাস্ফীতি ৯%। অর্থাৎ ব্যাংক আপনাকে যা দিবে তা জিনিসের মূল্য বৃদ্ধির চেয়েও কম। তাই ইনভেস্ট করার চেষ্টা করুন। হালাল এবং প্রফিট মুদ্রাস্ফিতির চেয়ে কয়েক % বেশিই হবে এটা নিশ্চিত। টাকা জমিয়ে রাখলে দিন শেষে কমে। আগামী দিন গুলোতে টিকে থাকতে হলে হিসেবি হোন, হিসেবি মানেই কৃপণতা নয়।
    Like
    Love
    5
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 39 Views 0 önizleme
  • একটা ছোট্ট শহরের মধ্যে ছিল এক সুন্দর গ্রাম, নাম তার ফুলপুর। গ্রামের মানুষজন ছিল খুবই সরল আর সাদাসিধে। সেখানে ছিল দুই বন্ধু—জুয়েল আর মুন্নি। ছোটবেলা থেকেই তারা একসাথে খেলাধুলা করত, গল্প করত, এমনকি গ্রামের ছোট্ট নদীর পাশে বসে তারা অনেক স্বপ্নও দেখত।

    মুন্নি ছিল খুব চঞ্চল, সবসময় নতুন কিছু জানতে চাইত। আর জুয়েল ছিল শান্ত আর ভেবে চলার মানুষ। তারা একসাথে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করত। নদীর পাড়ে বসে সূর্যাস্ত দেখা তাদের প্রিয় কাজ ছিল।

    একদিন মুন্নি জুয়েলকে বলল, "জুয়েল, তুমি কখনো ভাবো যে আমাদের এই ছোট্ট গ্রামটার বাইরে কত বড় একটা দুনিয়া আছে?"

    জুয়েল হাসল। "ভাবি তো, কিন্তু এই জায়গাটাও তো দারুণ। এখানে আমরা একসাথে আছি, এটাই তো সবচেয়ে বড় কথা।"

    মুন্নি তখন মৃদু হেসে বলে, "হ্যাঁ, ঠিক বলেছ। কিন্তু আমি চাই এই গ্রামের বাইরে গিয়ে নতুন কিছু দেখতে, নতুন কিছু জানতে। জুয়েল বুঝতে পারল যে মুন্নির ইচ্ছা অনেক দূর যাওয়ার। সে কিছুটা দুঃখিত মনে হলেও মুন্নিকে বলল, "যেখানে যাই না কেন, তুমি যেখানেই থাকো, আমার মনে সবসময় তোমার জন্য জায়গা থাকবে।"

    একদিন মুন্নি সিদ্ধান্ত নিল সে বড় শহরে যাবে পড়াশোনা করতে। বিদায়ের দিন জুয়েল আর মুন্নি নদীর পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। মুন্নি বলল, "যদি আমরা কখনো আলাদা হয়ে যাই, মনে রেখো, আমাদের বন্ধুত্ব সবসময় থাকবে।"

    জুয়েল তার দিকে তাকিয়ে বলল, "তুমি যেখানেই থাকো, আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করবো।"

    মুন্নি শহরে চলে গেল, আর জুয়েল রয়ে গেল তার ছোট্ট গ্রামে। সময় চলে গেল, মুন্নি শহরে নতুন জীবন শুরু করল, কিন্তু জুয়েল কখনো তার কথা ভুলেনি। গ্রামের সেই নদীর পাড়ে বসে সে এখনো মুন্নির ফেরার অপেক্ষা করে।

    বছরখানেক পর, একদিন হঠাৎ করেই মুন্নি ফিরে এল তার প্রিয় গ্রামে। জুয়েল নদীর পাড়ে বসে ছিল, ঠিক যেমনটা আগে ছিল। মুন্নি কাছে এসে বলল, "আমার শহরের জীবন অনেক কিছু শিখিয়েছে, কিন্তু এই গ্রাম, এই নদী আর তোমার সাথে কাটানো সময়—এগুলো কোনোদিনও ভুলতে পারিনি।"

    জুয়েল মৃদু হেসে বলল, "জানতাম তুমি ফিরে আসবে। আমাদের বন্ধুত্ব ঠিক এই নদীর মতো, যত দূরেই যাও, শেষ পর্যন্ত আমরা এখানে ফিরে আসব।"

    তারা আবার একসাথে বসে সূর্যাস্ত দেখতে লাগল, যেন সময় কখনোই বদলায়নি। তাদের বন্ধুত্বের সেই অমলিন সম্পর্ক প্রকৃতির মতোই চিরকাল অটুট রইল।

    শেষ।

    কিন্তু বাস্তবে অন্যকিছু ঘটছে 😭😢💯
    একটা ছোট্ট শহরের মধ্যে ছিল এক সুন্দর গ্রাম, নাম তার ফুলপুর। গ্রামের মানুষজন ছিল খুবই সরল আর সাদাসিধে। সেখানে ছিল দুই বন্ধু—জুয়েল আর মুন্নি। ছোটবেলা থেকেই তারা একসাথে খেলাধুলা করত, গল্প করত, এমনকি গ্রামের ছোট্ট নদীর পাশে বসে তারা অনেক স্বপ্নও দেখত। মুন্নি ছিল খুব চঞ্চল, সবসময় নতুন কিছু জানতে চাইত। আর জুয়েল ছিল শান্ত আর ভেবে চলার মানুষ। তারা একসাথে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করত। নদীর পাড়ে বসে সূর্যাস্ত দেখা তাদের প্রিয় কাজ ছিল। একদিন মুন্নি জুয়েলকে বলল, "জুয়েল, তুমি কখনো ভাবো যে আমাদের এই ছোট্ট গ্রামটার বাইরে কত বড় একটা দুনিয়া আছে?" জুয়েল হাসল। "ভাবি তো, কিন্তু এই জায়গাটাও তো দারুণ। এখানে আমরা একসাথে আছি, এটাই তো সবচেয়ে বড় কথা।" মুন্নি তখন মৃদু হেসে বলে, "হ্যাঁ, ঠিক বলেছ। কিন্তু আমি চাই এই গ্রামের বাইরে গিয়ে নতুন কিছু দেখতে, নতুন কিছু জানতে। জুয়েল বুঝতে পারল যে মুন্নির ইচ্ছা অনেক দূর যাওয়ার। সে কিছুটা দুঃখিত মনে হলেও মুন্নিকে বলল, "যেখানে যাই না কেন, তুমি যেখানেই থাকো, আমার মনে সবসময় তোমার জন্য জায়গা থাকবে।" একদিন মুন্নি সিদ্ধান্ত নিল সে বড় শহরে যাবে পড়াশোনা করতে। বিদায়ের দিন জুয়েল আর মুন্নি নদীর পাশে দাঁড়িয়ে ছিল। মুন্নি বলল, "যদি আমরা কখনো আলাদা হয়ে যাই, মনে রেখো, আমাদের বন্ধুত্ব সবসময় থাকবে।" জুয়েল তার দিকে তাকিয়ে বলল, "তুমি যেখানেই থাকো, আমি তোমার জন্য অপেক্ষা করবো।" মুন্নি শহরে চলে গেল, আর জুয়েল রয়ে গেল তার ছোট্ট গ্রামে। সময় চলে গেল, মুন্নি শহরে নতুন জীবন শুরু করল, কিন্তু জুয়েল কখনো তার কথা ভুলেনি। গ্রামের সেই নদীর পাড়ে বসে সে এখনো মুন্নির ফেরার অপেক্ষা করে। বছরখানেক পর, একদিন হঠাৎ করেই মুন্নি ফিরে এল তার প্রিয় গ্রামে। জুয়েল নদীর পাড়ে বসে ছিল, ঠিক যেমনটা আগে ছিল। মুন্নি কাছে এসে বলল, "আমার শহরের জীবন অনেক কিছু শিখিয়েছে, কিন্তু এই গ্রাম, এই নদী আর তোমার সাথে কাটানো সময়—এগুলো কোনোদিনও ভুলতে পারিনি।" জুয়েল মৃদু হেসে বলল, "জানতাম তুমি ফিরে আসবে। আমাদের বন্ধুত্ব ঠিক এই নদীর মতো, যত দূরেই যাও, শেষ পর্যন্ত আমরা এখানে ফিরে আসব।" তারা আবার একসাথে বসে সূর্যাস্ত দেখতে লাগল, যেন সময় কখনোই বদলায়নি। তাদের বন্ধুত্বের সেই অমলিন সম্পর্ক প্রকৃতির মতোই চিরকাল অটুট রইল। শেষ। কিন্তু বাস্তবে অন্যকিছু ঘটছে 😭😢💯
    Like
    Love
    4
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 37 Views 0 önizleme
  • জীবনের সৌন্দর্য মৃত্যুতে 🌞
    জীবনের সৌন্দর্য মৃত্যুতে 🌞
    Wow
    Like
    Love
    4
    2 Yorumlar 0 hisse senetleri 39 Views 0 önizleme
  • Wow
    Like
    Love
    5
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 40 Views 0 önizleme
  • Sad
    Like
    4
    0 Yorumlar 0 hisse senetleri 36 Views 0 önizleme