Upgrade to Pro

Sujan  Hossen

  • ছেলেটা সত্যি কথা বলছে🆗📌
    ছেলেটা সত্যি কথা বলছে🆗📌
    এই দেশে Boyfriend নিজের পায়ে দাঁড়াতে দাঁড়াতে Girlfriend এর বাচ্চা নিজের পায়ে দাঁড়াতে শিখে যায়😅😅।
    ·19 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • আসলেই 🥺
    আসলেই 🥺
    শীত আইসা পড়ছে মামা..!!🥶
    বুঝলে বুঝপাতা না বুঝলে তেজপাতা..🥱🥴
    Love
    1
    ·15 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • নক দিও কাউরে কমু না..!🙂🫶
    নক দিও কাউরে কমু না..!🙂🫶
    Love
    Like
    3
    ·18 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • 2বছর পড়ে তার সাথে দেখা হলো🕵️😊
    2বছর পড়ে তার সাথে দেখা হলো🕵️😊
    Like
    Love
    Wow
    3
    ·24 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • মানুষ প্রয়োজনে প্রিয়জন😌
    মানুষ প্রয়োজনে প্রিয়জন😌
    Like
    Love
    2
    ·25 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • জীবনে কেউ আমার প্রতি ক্রাশ খাইছে ও মাই গড আমি ভাবতে ও পারেনি
    জীবনে কেউ আমার প্রতি ক্রাশ খাইছে ও মাই গড আমি ভাবতে ও পারেনি
    Like
    Love
    2
    ·25 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • -কি দরকার সব কিছু বলার?😅
    -কি দরকার সব কিছু বলার?😅
    Love
    1
    ·24 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • শীতের বিকেল রোদহীন কিঞ্চি কুয়াশা, বাকিটা বিষন্নতা..?
    শীতের বিকেল রোদহীন কিঞ্চি কুয়াশা, বাকিটা বিষন্নতা..?
    ·28 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • পুরানো ছবি নিয়ে আর কতো লাড়া দীবেন😊🙁
    পুরানো ছবি নিয়ে আর কতো লাড়া দীবেন😊🙁
    Haha
    1
    ·36 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • 🍀🥺-সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে 🍀😢
    🍀🥺-সেই তুমি কেন এতো অচেনা হলে 🍀😢
    Like
    1
    1 Σχόλια ·37 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • জীবনে সফল হতে গেলে ব্যর্থতা আসবে। যেদিন ব্যর্থতাকে জিততে শিখে যাবে। সেদিনই তুমি সফল হয়ে যাবে।
    জীবনে সফল হতে গেলে ব্যর্থতা আসবে। যেদিন ব্যর্থতাকে জিততে শিখে যাবে। সেদিনই তুমি সফল হয়ে যাবে।
    Love
    1
    ·33 Views ·0 Προεπισκόπηση
  • “বাগদাদে বাস করত এক মুয়াজ্জিন। যার নাম ছিল সালেহ। সালেহ মুয়াজ্জিন নামে প্রসিদ্ধ ছিল সে। প্রায় চল্লিশ বছর আজান দেওয়ার দায়িত্ব পালন করেছিল। তার সততা ও সদাচার কারো অজানা ছিল না। সকলেই তাকে খুব ভালো জানত। সত্যিই সে ছিলও তেমনই। একদিনের কথা। মুয়াজ্জিন সালেহ আজান দিতে মসজিদের মিনারায় উঠেছে। এমতাবস্থায় তার চোখ পড়েছে মসজিদ-সংলগ্ন বাড়িতে থাকা এক খ্রিষ্টান রমণীর দিকে। দেখামাত্রই সে তার প্রেমে পড়ে যায়। এরপর সে সব ফেলে সেই রমণীর কাছে পৌঁছায়।
    .
    দরোজায় কড়া নাড়তেই ভেতর থেকে আওয়াজ আসে, কে...? জবাবে সে বলে, আমি সালেহ মুয়াজ্জিন। দরোজা খুলে দিলেই সালেহ মেয়েটিকে স্পর্শ করতে চায়। নিরুপায় হয়ে মেয়েটি বলে,
    আপনারা তো আমানতদার! তবে এ কেমন খেয়ানতের আচরণ করছেন? সালেহ বলে, যদি আমার কথা না শোনো, তাহলে প্রাণে মেরে ফেলব। ‘আপনার কথা শুনতে পারি, তবে আপনাকে ইসলাম ত্যাগ করতে হবে।'—বলে মেয়েটি। সালেহ তৎক্ষণাৎ বলে ফেলে, 'আমি ইসলাম ত্যাগ করলাম, মুহাম্মদ আনীত কোনো কিছুর সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।' মেয়েটি বলে, 'এভাবে বললে তো হবে না; হতে পারে আপনার কামনা চরিতার্থ করে আপনি আবার ইসলাম গ্রহণ করবেন; তা হবে না। স্থায়িত্বের প্রমাণস্বরূপ আপনাকে শূকরের মাংস খেতে হবে।
    .
    সালেহ তা-ই করে। তারপর তাকে মদপান করতে বলা হয়; সে তাও করে। সব কথা শোনার পর যখন আবার সে মেয়েটিকে স্পর্শ করতে যায়, তখন মেয়েটি অন্দরমহলে গিয়ে দরোজা আটকে দেয় এবং সালেহকে বলে ছাদে ওঠে অপেক্ষা করতে—যেন মেয়েটির বাবা এসে তাদের বিয়ের ব্যবস্থা করতে পারে। এবার সে তা-ই করে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ছাদ থেকে পড়ে সে মারা যায়। তারপর বেরিয়ে এসে মেয়েটি তাকে একটি কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে রাখে। তার পিতা ঘরে ফিরলে সে তাকে সব খুলে বলে। অতঃপর রাতের অন্ধকারে শহরের গলিতে ফেলে দেওয়া হয় সালেহ মুয়াজ্জিনের লাশ। পরদিন সকালে ঘটনা জানাজানি হলে,সালেহের জায়গা হয় ময়লার স্তূপে!”
    .
    কুদৃষ্টির ফলাফল কতটা ভয়ংকর হতে পারে তার উপমা এই ঘটনাটি। বর্ণনা করেছেন আল্লামা ইবনুল জাওযি রাহিমাহুল্লাহ।
    (জাম্মুল হাওয়া, পৃষ্ঠা ৪০৯)

    বইঃ নজরের হেফাজত, পৃষ্ঠা ৫৫-৫৬।
    ▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
    “বাগদাদে বাস করত এক মুয়াজ্জিন। যার নাম ছিল সালেহ। সালেহ মুয়াজ্জিন নামে প্রসিদ্ধ ছিল সে। প্রায় চল্লিশ বছর আজান দেওয়ার দায়িত্ব পালন করেছিল। তার সততা ও সদাচার কারো অজানা ছিল না। সকলেই তাকে খুব ভালো জানত। সত্যিই সে ছিলও তেমনই। একদিনের কথা। মুয়াজ্জিন সালেহ আজান দিতে মসজিদের মিনারায় উঠেছে। এমতাবস্থায় তার চোখ পড়েছে মসজিদ-সংলগ্ন বাড়িতে থাকা এক খ্রিষ্টান রমণীর দিকে। দেখামাত্রই সে তার প্রেমে পড়ে যায়। এরপর সে সব ফেলে সেই রমণীর কাছে পৌঁছায়। . দরোজায় কড়া নাড়তেই ভেতর থেকে আওয়াজ আসে, কে...? জবাবে সে বলে, আমি সালেহ মুয়াজ্জিন। দরোজা খুলে দিলেই সালেহ মেয়েটিকে স্পর্শ করতে চায়। নিরুপায় হয়ে মেয়েটি বলে, আপনারা তো আমানতদার! তবে এ কেমন খেয়ানতের আচরণ করছেন? সালেহ বলে, যদি আমার কথা না শোনো, তাহলে প্রাণে মেরে ফেলব। ‘আপনার কথা শুনতে পারি, তবে আপনাকে ইসলাম ত্যাগ করতে হবে।'—বলে মেয়েটি। সালেহ তৎক্ষণাৎ বলে ফেলে, 'আমি ইসলাম ত্যাগ করলাম, মুহাম্মদ আনীত কোনো কিছুর সাথে আমার কোনো সম্পর্ক নেই।' মেয়েটি বলে, 'এভাবে বললে তো হবে না; হতে পারে আপনার কামনা চরিতার্থ করে আপনি আবার ইসলাম গ্রহণ করবেন; তা হবে না। স্থায়িত্বের প্রমাণস্বরূপ আপনাকে শূকরের মাংস খেতে হবে। . সালেহ তা-ই করে। তারপর তাকে মদপান করতে বলা হয়; সে তাও করে। সব কথা শোনার পর যখন আবার সে মেয়েটিকে স্পর্শ করতে যায়, তখন মেয়েটি অন্দরমহলে গিয়ে দরোজা আটকে দেয় এবং সালেহকে বলে ছাদে ওঠে অপেক্ষা করতে—যেন মেয়েটির বাবা এসে তাদের বিয়ের ব্যবস্থা করতে পারে। এবার সে তা-ই করে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ছাদ থেকে পড়ে সে মারা যায়। তারপর বেরিয়ে এসে মেয়েটি তাকে একটি কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে রাখে। তার পিতা ঘরে ফিরলে সে তাকে সব খুলে বলে। অতঃপর রাতের অন্ধকারে শহরের গলিতে ফেলে দেওয়া হয় সালেহ মুয়াজ্জিনের লাশ। পরদিন সকালে ঘটনা জানাজানি হলে,সালেহের জায়গা হয় ময়লার স্তূপে!” . কুদৃষ্টির ফলাফল কতটা ভয়ংকর হতে পারে তার উপমা এই ঘটনাটি। বর্ণনা করেছেন আল্লামা ইবনুল জাওযি রাহিমাহুল্লাহ। (জাম্মুল হাওয়া, পৃষ্ঠা ৪০৯) বইঃ নজরের হেফাজত, পৃষ্ঠা ৫৫-৫৬। ▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂▂
    ·31 Views ·0 Προεπισκόπηση
και άλλες ιστορίες